বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১, ২৯ শাওয়াল, ১৪৪৫ | ০৮:৩৭ অপরাহ্ন (GMT)
ব্রেকিং নিউজ :
X
শিরোনাম :
  • নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা রাষ্ট্রপতিকে দিয়েছে আ.লীগ: কাদের
  • ইসি নয়, নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে হার্ডলাইনে যাবে বিএনপি


বৃহস্পতিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ০৩:৫০:০১ পূর্বাহ্ন Zoom In Zoom Out No icon

আমি ভাগ্যবান যে ক্যাচটা ছাড়িনি

পুরো এশিয়া কাপেই ব্যাটিংয়ে পাকিস্তানকে টানছিলেন শোয়েব মালিক। অঘোষিত সেমিফাইনালে বাংলাদেশের বোলিংয়ের সামনেও দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন পাকিস্তানের মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান। ‘অতিমানবীয়’ এক ক্যাচ নিয়ে সেই দেয়াল ভেঙেছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। যে ক্যাচ ম্যাচের মোড়টাই ঘুরে দেয়। ম্যাচ শেষে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলছেন, তার সুভাগ্য যে ক্যাচটা ছাড়েননি। আবুধাবিতে বুধবার সুপার ফোরের শেষ ম্যাচে পাকিস্তানকে ৩৭ রানে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ। ২৩৯ রানের পুঁজি নিয়ে বোলিং-ফিল্ডিংয়ে দুর্দান্ত কিছুই করে দেখাতো হতো। সেটাই করেছেন বাংলাদেশের ফিল্ডাররা। প্রতিটা রান বাঁচাতে নিজেদের উজার করে দিয়েছেন। তবে সবাইকে ছাপিয়ে গেছে মাশরাফির সেই ক্যাচ। শুরুর ধাক্কা সামলে ইমাম উল উক ও শোয়েব মালিকের জুটিটা তখন জমে গিয়েছিল। একটি ব্রেক থ্রু খুব দরকারি হয়ে পড়েছিল বাংলাদেশের জন্য। সেটি এসেছে মাশরাফির সৌজন্যেই। রুবেল হোসেনের লেগ স্টাম্পের ওপর করা বলটা মিড উইকেটে খেলতে চেয়েছিলেন মালিক। ব্যাটে-বলে ঠিকমতো করেছিলেনও বটে। কিন্তু ওখানে ছিলেন যে ‘অতিমানব’ মাশরাফি। বাঁদিকে বাজপাখির মতো ঝাঁপ দিয়ে ক্যাচটা ধরে ফেলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ম্যাচ শেষের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে পুরো ম্যাচেই খেলোয়াড়দের দুর্দান্ত ফিল্ডিংয়ের প্রশংসা ঝরল মাশরাফির কণ্ঠে, ‘আমাদের আজকের ফিল্ডিং নিয়ে আমরা গর্বিত হতে পারি। অনেক দিন আমরা এরকম ফিল্ডিং করতে পারিনি, আজ সবাই দারুণ করেছে। আশা করি, ভালো ফিল্ডিংয়ের গুরুত্বটা সবাই বুঝবে। আমাদের ব্যাটিং ও বোলিং অবশ্যই আরো ভালো করতে হবে।’ ‘আমি ভাগ্যবান যে, ক্যাচটা ছাড়িনি। কারণ, শোয়েব মালিক দারুণ ছন্দে ছিল। সব মিলিয়ে আজকে আমাদের ফিল্ডিং খুব ভালো ছিল’- যোগ করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। বোলারদেরও প্রশংসা করেছেন মাশরাফি। কৃতিত্ব দিয়েছেন ব্যাটিংয়ে দলকে লড়াইয়ের পুঁজি এনে দেওয়া মুশফিকুর রহিম ও মোহাম্মদ মিথুনেরও, ‘আজকে আমরা বোলিং কম্বিনেশনে পরিবর্তন এনেছিলাম। সচরাচর আমি বোলিং ওপেন করি, কিন্তু আজ শুরুটা করেছে মিরাজ। বোলাররা সবাই খুব ভালো করেছে, বিশেষ করে যখন আমরা স্কোর বোর্ডে যথেষ্ট রান তুলতে পারিনি। তবে মুশফিক ও মিথুন সত্যিই খুব ভালো ব্যাটিং করেছে।’ পুরো এশিয়া কাপেই ব্যাটিংয়ে পাকিস্তানকে টানছিলেন শোয়েব মালিক। অঘোষিত সেমিফাইনালে বাংলাদেশের বোলিংয়ের সামনেও দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন পাকিস্তানের মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান। ‘অতিমানবীয়’ এক ক্যাচ নিয়ে সেই দেয়াল ভেঙেছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। যে ক্যাচ ম্যাচের মোড়টাই ঘুরে দেয়। ম্যাচ শেষে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলছেন, তার সুভাগ্য যে ক্যাচটা ছাড়েননি। আবুধাবিতে বুধবার সুপার ফোরের শেষ ম্যাচে পাকিস্তানকে ৩৭ রানে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ। ২৩৯ রানের পুঁজি নিয়ে বোলিং-ফিল্ডিংয়ে দুর্দান্ত কিছুই করে দেখাতো হতো। সেটাই করেছেন বাংলাদেশের ফিল্ডাররা। প্রতিটা রান বাঁচাতে নিজেদের উজার করে দিয়েছেন। তবে সবাইকে ছাপিয়ে গেছে মাশরাফির সেই ক্যাচ। শুরুর ধাক্কা সামলে ইমাম উল উক ও শোয়েব মালিকের জুটিটা তখন জমে গিয়েছিল। একটি ব্রেক থ্রু খুব দরকারি হয়ে পড়েছিল বাংলাদেশের জন্য। সেটি এসেছে মাশরাফির সৌজন্যেই। রুবেল হোসেনের লেগ স্টাম্পের ওপর করা বলটা মিড উইকেটে খেলতে চেয়েছিলেন মালিক। ব্যাটে-বলে ঠিকমতো করেছিলেনও বটে। কিন্তু ওখানে ছিলেন যে ‘অতিমানব’ মাশরাফি। বাঁদিকে বাজপাখির মতো ঝাঁপ দিয়ে ক্যাচটা ধরে ফেলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ম্যাচ শেষের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে পুরো ম্যাচেই খেলোয়াড়দের দুর্দান্ত ফিল্ডিংয়ের প্রশংসা ঝরল মাশরাফির কণ্ঠে, ‘আমাদের আজকের ফিল্ডিং নিয়ে আমরা গর্বিত হতে পারি। অনেক দিন আমরা এরকম ফিল্ডিং করতে পারিনি, আজ সবাই দারুণ করেছে। আশা করি, ভালো ফিল্ডিংয়ের গুরুত্বটা সবাই বুঝবে। আমাদের ব্যাটিং ও বোলিং অবশ্যই আরো ভালো করতে হবে।’ ‘আমি ভাগ্যবান যে, ক্যাচটা ছাড়িনি। কারণ, শোয়েব মালিক দারুণ ছন্দে ছিল। সব মিলিয়ে আজকে আমাদের ফিল্ডিং খুব ভালো ছিল’- যোগ করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। বোলারদেরও প্রশংসা করেছেন মাশরাফি। কৃতিত্ব দিয়েছেন ব্যাটিংয়ে দলকে লড়াইয়ের পুঁজি এনে দেওয়া মুশফিকুর রহিম ও মোহাম্মদ মিথুনেরও, ‘আজকে আমরা বোলিং কম্বিনেশনে পরিবর্তন এনেছিলাম। সচরাচর আমি বোলিং ওপেন করি, কিন্তু আজ শুরুটা করেছে মিরাজ। বোলাররা সবাই খুব ভালো করেছে, বিশেষ করে যখন আমরা স্কোর বোর্ডে যথেষ্ট রান তুলতে পারিনি। তবে মুশফিক ও মিথুন সত্যিই খুব ভালো ব্যাটিং করেছে।’





আরো খবর