সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ১২ জিলকদ, ১৪৪৫ | ১২:৪০ পূর্বাহ্ন (GMT)
ব্রেকিং নিউজ :
X
শিরোনাম :
  • নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা রাষ্ট্রপতিকে দিয়েছে আ.লীগ: কাদের
  • ইসি নয়, নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে হার্ডলাইনে যাবে বিএনপি


বৃহস্পতিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ১০:৫৪:৪৮ পূর্বাহ্ন Zoom In Zoom Out No icon

খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতিতে বিচার চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিভিশন

খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতিতে চ্যারিটেবল মামলার বিচারকাজ চলমান রাখার নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিভিশন আবেদন করা হয়েছে। আবেদনে বিশেষ জজ আদালতের আদেশ বাতিলের পাশাপাশি মামলার কার্যক্রম স্থগিত চাওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ আবেদন দাখিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিএনপির আইন সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। তিনি বলেন, ক্রিমিনাল ল’ অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্টের ১০(১) ধারায় এ আবেদন করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, বিচারিক আদালতের আদেশ আইনবহির্ভূত। এর আগে মামলাটিতে যুক্তিতর্ক সমাপ্ত করে রায় ঘোষণার দিন ধার্য করা হবে কিনা- এ বিষয়ে আদেশের জন্য ৩০ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেছেন আদালত। বুধবার পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক ড. মো. আখতারুজ্জামান আদেশের দিন ধার্য করেন। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় সাজা হয়ে কারাগারে যাওয়ার পর থেকে গত ৫ সেপ্টেম্বর ছাড়া আর একবারও আদালতে হাজির হননি খালেদা জিয়া। এজন্য দুদকের পক্ষ থেকে খালেদা জিয়ার উপস্থিতি ব্যতিরেকেই বিচার চালিয়ে যাওয়ার আবেদন করা হয়। আবেদনের শুনানি শেষে ২০ সেপ্টেম্বর খালেদা জিয়ার উপস্থিতি ছাড়াই এ মামলার বিচার চলবে বলে আদেশ দেন আদালত। গত ৩০ জানুয়ারি এ মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামির সর্বোচ্চ সাজা অর্থাৎ ৭ বছর কারাদণ্ড দাবি করে দুদক প্রসিকিউশন। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের অভিযোগে ২০১০ সালের ৮ আগস্ট রাজধানীর তেজগাঁও থানায় মামলাটি করে দুদক। তদন্ত শেষে ২০১২ সালের ১৬ জানুয়ারি খালেদা জিয়াসহ চারজনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়। এর পর ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে আসামিদের বিচার শুরু হয়। খালেদা জিয়া ছাড়া মামলায় অপর আসামিরা হলেন- তার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছ চৌধুরীর তৎকালীন সহকারী একান্ত সচিব (বিআইডব্লিউটিএর নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত পরিচালক) জিয়াউল ইসলাম মুন্না ও ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান। মামলায় হারিছ চৌধুরী পলাতক। তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা রয়েছে। আর মনিরুল ইসলাম খান জামিনে ও জিয়াউল ইসলাম মুন্না কারাগারে আছেন।





আরো খবর