রোববার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১, ১৯ শাওয়াল, ১৪৪৫ | ০৯:০০ অপরাহ্ন (GMT)
ব্রেকিং নিউজ :
X
শিরোনাম :
  • নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা রাষ্ট্রপতিকে দিয়েছে আ.লীগ: কাদের
  • ইসি নয়, নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে হার্ডলাইনে যাবে বিএনপি


বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০১৮ ০৭:১৬:৫৮ পূর্বাহ্ন Zoom In Zoom Out No icon

মানহানির মামলায় খালেদা জিয়াকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন

মুক্তিযুদ্ধকে ‘কলঙ্কিত’ এবং বাংলাদেশের মানচিত্র ও জাতীয় পতাকাকে ‘অপমানিত’ করার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে ‘শ্যোন অ্যারেস্ট’ দেখানোর আবেদন করেছেন মামলার বাদী। আজ বুধবার ঢাকা মহানগর হাকিম আহসান হাবিবের আদালতে মামলার বাদী জননেত্রী পরিষদের সভাপতি এ বি সিদ্দিকী এই আবেদন করেন। আবেদনে তিনি বলেন, এ মামলায় খালেদার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা রয়েছে। তিনি অন্য মামলায় কারাগারে আছেন। তাই তাকে এই মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট দেখানো হোক। শুনানি শেষে আদালত আদেশ পরে দেবেন বলে জানান। উল্লেখ্য, এ মামলার গ্রেফতার সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল আজ। এর আগে, গত বছরের ১২ অক্টোবর খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন ঢাকা মহানগর হাকিম নুর নবী। এরপর গ্রেফতার সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ১২ নভেম্বর দিন ধার্য করেন আদালত। ১২ নভেম্বর গ্রেফতার সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিল না করায় ১৪ জানুয়ারি দিন ধার্য করেন আদালত। ১৪ জানুয়ারি গ্রেফতার সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিল না করায় ১৪ ফেব্র“য়ারি দিন ধার্য করা হয়। এ মামলায় খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগে বলা হয়, ২০০১ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বাধীনতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী জামায়াতের সঙ্গে জোট করে নির্বাচিত হয়ে সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ করেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। তিনি রাজাকার-আলবদর নেতাকর্মীদের মন্ত্রী-এমপি বানিয়ে তাদের বাড়ি ও গাড়িতে স্বাধীন বাংলাদেশের মানচিত্র ও জাতীয় পতাকা তুলে দেন। ২০১৬ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে একটি মানহানির মামলা করেন জননেত্রী পরিষদের সভাপতি এ বি সিদ্দিকী। আদালত ঘটনার তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য তেজগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) নির্দেশ দেন। গত বছরের ২৫ ফেব্র“য়ারি রাজধানীর তেজগাঁও থানার পুলিশ পরিদর্শক মশিউর রহমান (তদন্ত) অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে বলে প্রতিবেদন দাখিল করেন। মামলার অপর আসামি বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মৃত্যু হওয়ায় তাকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।





আরো খবর