বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ৮ জিলকদ, ১৪৪৫ | ০৭:৩২ পূর্বাহ্ন (GMT)
ব্রেকিং নিউজ :
X
শিরোনাম :
  • নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা রাষ্ট্রপতিকে দিয়েছে আ.লীগ: কাদের
  • ইসি নয়, নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে হার্ডলাইনে যাবে বিএনপি


সোমবার, ২০ নভেম্বর ২০১৭ ১০:০৮:৩৫ পূর্বাহ্ন Zoom In Zoom Out No icon

যুদ্ধাপরাধী মামলার ৫ আসামির রায় যে কোনো দিন

ঢাকা: মৌলভীবাজারের সামছুল হোসেন তরফদারসহ পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের মামলার রায় যে কোনো দিন ঘোষণা করা হবে। সোমবার প্রসিকিউশন ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে বিচারপতি শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ (সিএভি) রাখেন। পাঁচ আসামি হলেন- সামছুল হোসেন তরফদার ওরফে আশরাফ, মো. নেছার আলী, ইউনুছ আহমেদ, ওজায়ের আহমেদ চৌধুরী ও মোবারক মিয়া। তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় হত্যা, গণহত্যা, আটক, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের পাঁচটি অভিযোগ আনা হয়েছে। আসামিদের মধ্যে ইউনুছ আহমেদ ও ওজায়ের আহমেদ চৌধুরী কারাগারে আছেন। বাকিরা পলাতক। গত বছরের ৮ ডিসেম্বর অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে এই পাঁচ আসামির বিচার শুরু করেন আদালত। আদালতে প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন প্রসিকিউটর সুলতান মাহমুদ সীমন ও তাপস কান্তি বল। ইউনুছের পক্ষে আবদুস সোবহান তরফদার ও ওজায়েরের পক্ষে মুজাহিদুল ইসলাম শুনানিতে অংশ নেন। ২০১৪ সালের ১২ অক্টোবর ওই পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে তদন্ত শুরুর পর গত ২৬ মে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করেন প্রসিকিউশন। সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয় চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি। অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে গতবছর ৮ ডিসেম্বর এই পাঁচ আসামির বিচার শুরু করে আদালত। আদালতে প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন প্রসিকিউটর সুলতান মাহমুদ সীমন ও তাপস কান্তি বল। ইউনুছের পক্ষে আবদুস সোবহান তরফদার ও ওজায়েরের পক্ষে মুজাহিদুল ইসলাম শুনানিতে অংশ নেন। ২০১৪ সালের ১২ অক্টোবর ওই পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে তদন্ত শুরুর পর গত ২৬ মে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে প্রসিকিউশন। ৮ ডিসেম্বর অভিযোগ গঠনের পর সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয় চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি। এর আগে গত বছরের ১৩ অক্টোবর ট্রাইব্যুনাল আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলে ওইদিন বিকেলেই রাজনগর উপজেলার গয়াসপুর গ্রামের ওজায়ের আহমেদ চৌধুরীকে (৬০) মৌলভীবাজার শহরের চৌমোহনা থেকে ও সোনাটিকি গ্রামের মৌলভি ইউনুছ আহমদকে (৭০) তার বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, আসামিদের মধ্যে সামছুল হোসেন তরফদার একাত্তরে আল-বদর বাহিনীর এবং নেছার আলী রাজাকার বাহিনীর স্থানীয় কমান্ডার ছিলেন। বাকি তিনজন রাজাকার বাহিনীর সদস্য হিসেবে বিভিন্ন যুদ্ধাপরাধে লিপ্ত হন।





আরো খবর