শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ৯ জিলকদ, ১৪৪৫ | ০৬:২৭ পূর্বাহ্ন (GMT)
ব্রেকিং নিউজ :
X
শিরোনাম :
  • নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা রাষ্ট্রপতিকে দিয়েছে আ.লীগ: কাদের
  • ইসি নয়, নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে হার্ডলাইনে যাবে বিএনপি


বুধবার, ২২ মে ২০১৯ ১০:৪৩:২২ অপরাহ্ন Zoom In Zoom Out No icon

দিল্লির মসনদে কে বসছেন

ভারতের লোকসভা নির্বাচনের বুথফেরত সমীক্ষায় ক্ষমতাসীন বিজেপি জোটের জয়ের আভাস মিললেও বিরোধী জোট এটা মানছে না। আজ ভোটগণনার পর জানা যাবে কে বসছেন দিল্লির মসনদে। আজ সকালে সারা দেশে একযোগে ভোটগণনা শুরু হচ্ছে। ভোটগণনাকে কেন্দ্র করে ভারতজুড়ে টানটান উত্তেজনা বিরাজ করছে। প্রত্যেক প্রার্থীর প্রতিনিধির উপস্থিতিতে সকাল ৮টায় স্ট্রংরুম খোলার পর পুরো প্রক্রিয়াটি ভিডিও ক্যামেরার সামনে করা হবে। নির্বাচন কর্মকর্তারা মনে করছেন, সকাল ৮টা থেকে ভোটগণনা শুরু হলেও অনেক রাতে হয়তো ফল জানা যাবে। তবে প্রতি রাউন্ডের গণনা শেষে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে ফল জানানো হবে। ইভিএম নিয়ে সংশয় কাটাতে ভোটগণনার আগে ভিভিপ্যাট মেলানোর দাবি নির্বাচন কমিশন খারিজ করে দেয়ায় বড় ধরনের ধাক্কা খেয়েছে বিরোধী দলগুলো। এমন পরিস্থিতিতে ভোটগণনার শেষ সময় পর্যন্ত ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। এদিকে ১৪টি বুথফেরত জরিপের মধ্যে ১২টিতেই জয়ের আভাসের পর বেশ ফুরফুরে মেজাজে রয়েছেন ক্ষমতাসীন দল বিজেপির শীর্ষ নেতারা। এরই মধ্যে সরকার গঠনের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং বিজেপি প্রধান অমিত শাহ পরিকল্পনা উন্মোচন করেছেন। ভারতের সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ ১১ এপ্রিল শুরু হয়ে ১৯ মে শেষ হয়। দেড় মাস ধরে সাত দফায় অনুষ্ঠিত নির্বাচনে নানা হিংসাত্মক ঘটনা ঘটে। অনেক হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। খবর আনন্দবাজার, বিবিসি, হিন্দুস্থান টাইমস, এনডিটিভি ও রয়টার্সের। কখন জানা যাবে নির্বাচনের চূড়ান্ত ফল : নির্বাচন কর্মকর্তারা মনে করছেন, সকাল ৮টা থেকে ভোটগণনা শুরু হলেও অনেক রাতে হয়তো জানা যাবে ফলাফল। তবে প্রতি রাউন্ডের গণনা শেষে অন্যবারের মতো ফল নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হবে। নির্বাচন কমিশনের জ্যেষ্ঠ উপনির্বাচন কমিশনার উমেশ মিশ্র বলেছেন, ইভিএমের ভোটগণনার পরে ভিভিপ্যাট যন্ত্রের কাগজের স্লিপ গণনা শুরু হবে। পরে দুটি যন্ত্রের ভোটের সংখ্যা মিলিয়ে দেখা হবে। কেন্দ্রপিছু পাঁচটি করে বুথের ইভিএম আর ভিভিপ্যাটের ফল মেলানো হবে। এ পাঁচটি বুথ বাছাই করা হবে লটারির মাধ্যমে। ভারতে ভোট নেয়ার জন্য ইলেকট্রনিক ভোট যন্ত্র (ইভিএম) ব্যবহার শুরু হওয়ার পর থেকে গণনার দিন দুপুরের মধ্যে মোটামুটি স্পষ্ট হয়ে যায় ফলাফল। কিন্তু এবারের ভোটে সব কেন্দ্রেই ইভিএমের সঙ্গে যুক্ত যে ভিভিপ্যাট যন্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে, তা একটি একটি করে গুনতে হবে। ইভিএমের ভোটের সঙ্গে ভিভিপ্যাট যন্ত্রের ফলাফল না মিললে আবারও গুনতে হবে ভোট। এরপরই ফলাফল প্রকাশ করা যাবে। একেকটি ভিভিপ্যাট যন্ত্রের ভোট গুনতে প্রায় এক ঘণ্টা সময় লাগবে। যদি একবারেই মিলে যায় ফল, তাহলেও একেকটি কেন্দ্রের ফল ঘোষণা হতে অন্তত পাঁচ ঘণ্টা বেশি সময় লাগবে। রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের শিক্ষক সব্যসাচী বসু রায়চৌধুরী কয়েক দশক ধরে নির্বাচনের ফলাফল বিশ্লেষণ করছেন। তিনি বলেন, প্রতিটা ভিভিপ্যাট যন্ত্রের স্লিপ একটা একটা করে গুনতে হবে। যদি ইভিএমের সংখ্যার সঙ্গে সেটা না মেলে তাহলে আবারও গুনতে হবে। তাই ব্যালটের যুগে যেমন গণনা শেষ হতে প্রায় ৭২ ঘণ্টা সময় লাগত, আমার ধারণা এবার প্রক্রিয়াটা শেষ হতে অন্তত ৩০ ঘণ্টা লাগবে। ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, যদি একটি ইভিএমে কোনো প্রার্থী ৭২৩টি ভোট পান আর ভিভিপ্যাটের স্লিপ গুনে দেখা গেল ৭২২ হচ্ছে, তাহলে স্বাভাবিকভাবে আবারও গুনতে হবে। ভিভিপ্যাট যন্ত্র আসলে কী : ভিভিপ্যাট যন্ত্রটি আসলে একটি প্রিন্টার। ইভিএমে ভোট দেয়ার পর ভোটার নিজেই ওই প্রিন্টার থেকে ছাপা হয়ে বের হওয়া কাগজের স্লিপে দেখে নিতে পারবেন যে তিনি যেখানে ভোট দিয়েছেন, সেখানেই ভোট পড়েছে কিনা। তবে ওই প্রিন্টার থেকে কাগজের স্লিপটি ছিঁড়ে নেয়া যাবে না, শুধু চোখে দেখা যাবে। নাগাল্যান্ড বিধানসভার নির্বাচনে একটি কেন্দ্রে ভিভিপ্যাট পরীক্ষামূলকভাবে প্রথম চালু করা হয়। ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে আটটি কেন্দ্রে এ যন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছিল। ২০১৭ সালে গোয়া বিধানসভা নির্বাচনে সব বুথেই ব্যবহৃত হয়েছিল ভিভিপ্যাট। আর এবার দেশটির সব কেন্দ্রের বুথে এ যন্ত্র লাগানো হয়েছিল। অনেক ক্ষেত্রে অভিযোগ উঠত, ইভিএমে এক প্রার্থীকে ভোট দেয়া হলেও অন্য প্রার্থীর কাছে সেই ভোট চলে যাচ্ছে। ভোট পরিচালনায় আরও স্বচ্ছতা আনতেই ভিভিপ্যাট যন্ত্র ব্যবহার শুরু করে নির্বাচন কমিশন। দেশটির সুপ্রিমকোর্টের নির্দেশে প্রতিটি কেন্দ্রের পাঁচটি করে বুথের ভিভিপ্যাট যন্ত্রের সঙ্গে ইভিএমের ভোট মিলিয়ে দেখতে হবে। কেন্দ্রপিছু অন্তত ৫০ শতাংশ বুথে এ নিয়ম চালুর দাবি করেছিল বিরোধী দলগুলো। তারা আদালতে মামলাও করেছিল। কিন্তু নির্বাচন কমিশন আদালতে বলেছে, সেটা করতে গেলে ফল ঘোষণা হতে ৫ দিন সময় লেগে যেতে পারে। ফের ধাক্কা খেল বিরোধীরা : ভোটগণনার আগে ভিভিপ্যাট মেলানোর দাবি খারিজ করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশনে ভিভিপ্যাট মেলানোর দাবি নিয়ে গিয়েছিল প্রতিনিধি দল। বুধবার ভিভিপ্যাট নিয়ে তাদের দাবি খারিজ করে দিয়ে নির্বাচন কমিশন বলেছে, এবারের ভোটগণনায় কোনো পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। অর্থাৎ প্রতি পাঁচটি বুথের ভিভিপ্যাটের স্লিপ গোনা হবে। এ গণনা হবে ইভিএমে ভোটগণনার পর। এর আগে সব ভিভিপ্যাটের কাগজের স্লিপের সঙ্গে ইভিএমের তথ্য মিলিয়ে দেখতে বিরোধীদের দাবি নাকচ করেছিলেন সুপ্রিমকোর্ট। ভোট লুট হলে রক্তবন্যা বয়ে যাবে : ভোটগণনার দিন ভোটিং মেশিনে জালিয়াতির চেষ্টা করলে পরিণাম ভালো হবে না বলে ক্ষমতাসীন বিজেপি ও তাদের জোটগত মিত্রদের সতর্ক করেছেন রাষ্ট্রীয় লোক সমতা পার্টির (আরএলএসপি) নেতা উপেন্দ্র কুশওয়াহা। এ ধরনের কিছু ঘটলে সহিংস প্রতিশোধ নেয়ার হুশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। ভোট লুট হলে রাস্তায় রক্তের বন্যা বইয়ে দেবে জনগণ। ভোটগণনার দিনকে সামনে রেখে অভিযোগ উঠেছে, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পাঞ্জাব ও হরিয়ানায় অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিরা ভোটিং মেশিন সরিয়ে নেয়ার চেষ্টা করেছে। গণনার শেষ পর্যন্ত ধৈর্য রাখুন : গণনার সময় ইভিএমে কারচুপি হতে পারে এবং ভিভিপ্যাটের সঙ্গে ইভিএমের সামঞ্জস্য নাও রাখা হতে পারে- এমন আশঙ্কা রয়েছে বিরোধী দলগুলোর। এজন্য গণনার শেষ পর্যন্ত ধৈর্য ধরার এবং গণনাকর্মীদের মনোবল বাড়াতে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি পরামর্শ দিয়েছেন। বুথফেরত সমীক্ষার নামে বিরোধীদের মনোবল ভেঙে দেয়া এবং মানুষকে প্রভাবিত করার চেষ্টা হয়েছে বলে আগেই তিনি অভিযোগ করেছেন। এবার গণনার দিনে বিজেপির ‘এগিয়ে থাকা’র খবর ছড়িয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানোরও চেষ্টা হতে পারে বলে তিনি সংশ্লিষ্ট সবাইকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন। এজন্য গণনার টেবিলে কোনো রকম ‘মানসিক দুর্বলতা’ বা ‘শিথিলতা’র সুযোগ না দিয়ে গণনার শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করার পরামর্শ দেন তৃণমূল নেত্রী। একই সঙ্গে গণনার সময়ে কোনো রকম গোলমাল যাতে না হয়, সে ব্যাপারেও সতর্ক থাকতে বলেছেন দলের কর্মীদের। বিজেপি-বিরোধী দলগুলোর গণনাকর্মীদের ইভিএম রাতভর পাহারার নির্দেশ দিয়েছেন মমতা। পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচনের ফল নিয়ে উত্তেজনা তুঙ্গে : ভোটগণনা নিয়ে অন্যসব রাজ্যের চেয়ে এবার নজর বেশি পশ্চিমবঙ্গের দিকে। কারণও অনেক। পশ্চিমবঙ্গের শাসনে এখন তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা ব্যানার্জি ২০১১ সালে ৩৪ বছরের বাম শাসনের অবসান ঘটিয়ে ক্ষমতায় আসেন। ক্ষমতায় আসার পর প্রথম ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের ৪২টি আসনের মধ্যে মমতা পান ৩৪টি আসন। কংগ্রেস তাদের থলিতে ভরে চারটি আসন। আর বামফ্রন্ট এবং বিজেপি পায় দুটি করে আসন। এবার নির্বাচনের আগেই মমতা লক্ষ্য নেন ৪২টি আসনই জেতার। বিরোধীশূন্য হবে পশ্চিমবঙ্গ। অন্যদিকে, পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির কেন্দ্রীয় সভাপতি অমিত শাহও ঘোষণা দেন, বিজেপি এবার এ পশ্চিমবঙ্গে জিতবে ২৩টি আসনে। ভোটের পর বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ ঘোষণা দেন, ২৩টি নয়, আরও বেশি আসনে জিতবে বিজেপি। এমন অবস্থায় ফল ঘোষণার আগেই প্রশ্ন উঠেছে মমতা কি ৪২ আসনের সব কয়টিতে জিততে পারবেন? এ সংশয় আরও বাড়িয়ে দিয়েছে বুথফেরত সমীক্ষা। দেশের সব বুথফেরত সমীক্ষায় বলা হয়, পশ্চিমবঙ্গে দুই অঙ্কের সংখ্যার আসনে জিতবে বিজেপি। তবে মমতা এখনও জোর দিয়ে বললেন, এবার আর ফিরতে পারবেন না মোদি। মোদি হারছেনই। উত্তর-পূর্ব ভারতে টানটান উত্তেজনা : গোটা ভারতের মতো উত্তর-পূর্ব ভারতেও টানটান উত্তেজনা। লোকসভার পাশাপাশি এদিন জানা যাবে অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিমের রাজ্যের শাসনভার কার হাতে থাকবে। এখানে ভোটগ্রহণ পর্ব শেষ হয় তৃতীয় দফায় ২৩ এপ্রিল। তবে পশ্চিম ত্রিপুরার এক হাজার ৬৭৯টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ১৬৮টিতে ফের ভোট হয়েছে ১২ মে। ১১ এপ্রিল ভোটে কারচুপির অভিযোগ ওঠে শাসক দল বিজেপির বিরুদ্ধে। তাই ফের ভোট হয়। তবে এতেও স্বস্তি নেই। উচ্চ আদালতে বিরোধীরা মামলা করেছেন। এনডিএ-২ জোট সরকার গঠনের ব্লু প্রিন্ট : বুথফেরত সমীক্ষা মেনে দ্বিতীয়বারের মতো এনডিএ জোট সরকার হলে এবং সে সরকার কেমন করে পরিচালিত হবে, অগ্রাধিকার কী হবে মোদি-অমিতের উন্মোচিত পরিকল্পনায় সেসব বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মঙ্গলবার জাতীয় গণতান্ত্রিক জোট তথা এনডিএ শরিকদের জন্য অশোকা হোটেলে নৈশভোজের আয়োজন করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। শরিকদের সবার সম্মতিক্রমে মোদি-অমিত শাহ পরবর্তী এনডিএ সরকারের রূপরেখা ও অগ্রাধিকারের বিষয়গুলো এক সমন্বিত পরিকল্পনা আকারে হাজির করেন। সরকার গঠনে সমর্থ হলে পরবর্তী পাঁচ বছর ভারতের সরকার পরিচালিত হবে ঘোষিত ওই পরিকল্পনা অনুযায়ী। একে আগামী সরকারের ব্লু প্রিন্ট বলছে বিজেপি। সেখানে জাতীয় নিরাপত্তা, জাতীয়তাবাদ ও উন্নয়ন এ তিনটি বিষয়কে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। বৈঠকের পর কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজনাথ সিং জানান, এনডিএ নেতাদের নৈশভোজ অনুষ্ঠানে এনডিএর শরিক দলের ৩৬ জন নেতা উপস্থিত ছিলেন। তিনজন এনডিএ মিত্র উপস্থিত হতে না পারলেও তারা লিখিতভাবে সমর্থন জানিয়েছেন। প্রস্তাবে গত ৫ বছরে এনডিএ সরকারের সফল স্কিমগুলো সম্পর্কে উল্লেখ করার পাশাপাশি ভবিষ্যতের লক্ষ্যও নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রস্তাবে বলা হয়, গত ৫ বছর ধরে মানুষের মৌলিক প্রয়োজন পূরণ করার জন্য সরকার পদক্ষেপ নিয়েছে। পরবর্তী ৫ বছরে আমরা অগ্রগতির গতি বাড়াব ও জনগণের অন্য প্রয়োজনগুলো পূরণ করব। ‘ভুয়া’ সমীক্ষায় কান না দেয়ার আহ্বান রাহুলের : ‘ভুয়া’ সমীক্ষায় কান না দিয়ে, দলীয় কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন রাহুল গান্ধী। মঙ্গলবার টুইটারে দলীয় কর্মীদের উদ্দেশে বিশেষ বার্তা দিয়ে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল বলেন, ‘ভুয়া সমীক্ষা দেখে নিরাশ হবেন না। বরং কংগ্রেসের ওপর ভরসা রাখুন। আপনাদের পরিশ্রম বৃথা যাবে না। তিনি লেখেন, আগামী ২৪ ঘণ্টা আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। সবাইকে সতর্ক এবং সজাগ থাকতে হবে। ভয় পাবেন না। আপনারা সত্যের জন্য লড়ছেন। ভুয়া সমীক্ষায় যে অপপ্রচার হচ্ছে, তাতে নিরাশ হবেন না। নিজের ওপর বিশ্বাস রাখুন।





আরো খবর