মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ৩১ বৈশাখ ১৪৩১, ৬ জিলকদ, ১৪৪৫ | ০৬:১২ অপরাহ্ন (GMT)
ব্রেকিং নিউজ :
X
শিরোনাম :
  • নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা রাষ্ট্রপতিকে দিয়েছে আ.লীগ: কাদের
  • ইসি নয়, নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে হার্ডলাইনে যাবে বিএনপি


বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০১৯ ০৩:০৬:৩২ পূর্বাহ্ন Zoom In Zoom Out No icon

অসামাজিক ব্যবসায় জড়ানোর অভিযোগ উঠেছিল এই অভিনেত্রীদের বিরুদ্ধে

ভারতীয় বিনোদন জগতে একাধিকবার অভিনেত্রীদের নামে মধুচক্রে জড়িতে থাকার অভিযোগ উঠেছে। কখনও প্রত্যক্ষ ভাবে, কখনও বা পরোক্ষ ভাবে দেহব্যবসার সঙ্গে জড়িয়ে গিয়েছে কয়েকজন পরিচিত ও জনপ্রিয় অভিনেত্রীর নাম। তামিল বিনোদন দুনিয়ার জনপ্রিয় মুখ সঙ্গীতা বালন। ‘বীণারানি’ ধারাবাহিকে অভিনয়ের সুবাদে রোজ পৌঁছে যাচ্ছিলেন দর্শকদের বৈঠকখানায়। আচমকাই কাটল সুর। ২০১৮-র জুন মাসে অভিযোগ ওঠে, তিনি অভিনয়ের পাশাপাশি দিনের পর দিন মধুচক্র চালিয়ে এসেছেন। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে পুলিশ অভিযান চালায় চেন্নাইয়ের পানায়ুড়ের একটি রিসোর্টে। উদ্ধার করা হয় অন্য রাজ্য থেকে আসা বেশ কয়েকজন যৌনকর্মীকে। পুলিশের দাবি, এই রিসোর্টে অসামাজিক ব্যবসা চালাতেন সঙ্গীতা। অভিযোগ ওঠে, ছবিতে অভিনয়ের টোপ দিয়ে দরিদ্র পরিবারের মেয়েদের এই চক্রে আনা হত। কয়েক বছর আগে অভিনেত্রী শার্লিন চোপড়ারর নামে অভিযোগ উঠেছিল মধুচক্রের সঙ্গে যুক্ত থাকার। বিষয়টি নিয়ে বিশেষ জলঘোলা হওয়ার আগেই মধুচক্রের সঙ্গে যুক্ত থাকার কথা স্বীকার করে নিয়েছিলেন তিনি। শার্লিন বলেছেন, সিনেমার ডাক না এলে টাকা-পয়সা কোথা থেকে আসবে? আর এই পয়সার কারণেই আমাকে বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে বেডরুম অবধি ছুটতে হত। শিশুশিল্পী হিসেবে জাতীয় পুরস্কারজয়ী অভিনেত্রী শ্বেতা বসু প্রসাদের নামেও উঠেছিল মধুচক্রে জড়িত থাকার অভিযোগ। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরের গোড়ায় হায়দরাবাদের একটি হোটেল থেকে যৌন ব্যবসায় জড়িত থাকার অভিযোগে শ্বেতাকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। সে সময় সংবাদমাধ্যমে হায়দরাবাদ পুলিশের তরফেই শ্বেতার একটি বিবৃতি পাওয়া গিয়েছিল। সেই বিবৃতিতে বলা হয়েছিল যে, অভাবে পড়েই নাকি যৌনপেশায় জড়িয়ে যেতে হয়েছে তাকে। পরবর্তীকালে হায়দরাবাদের আদালত শ্বেতাকে ক্লিন চিট দেওয়ার পরক্ষণেই সংবাদমাধ্যমকে খোলা চিঠি লিখেছিলেন শ্বেতা বসু প্রসাদ। শ্বেতা সেই চিঠিতে দাবি করেছিলেন, ধরা পড়ার পরে তার যে ‘স্বীকারোক্তি’র কথা সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছিল, তা সম্পূর্ণ ভুয়া। অভিনেত্রী আরশি খানের বিরুদ্ধেও ভারতে যৌন ব্যবসায় জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছিল। কিন্তু এই অভিযোগ তিনি বরাবর অস্বীকার করেছেন। তার দাবি, জীবনে কোনওদিনই মধুচক্রে জড়িত ছিলেন না। তাকে হেনস্থা করা হয়েছিল। সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা





আরো খবর