শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৭ শাওয়াল, ১৪৪৫ | ০৯:৪২ অপরাহ্ন (GMT)
ব্রেকিং নিউজ :
X
শিরোনাম :
  • নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা রাষ্ট্রপতিকে দিয়েছে আ.লীগ: কাদের
  • ইসি নয়, নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে হার্ডলাইনে যাবে বিএনপি


বুধবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০১৯ ০৭:১২:১২ পূর্বাহ্ন Zoom In Zoom Out No icon

আজও প্রতীকী অনশনে অতিরিক্ত শ্রেণি শিক্ষকরা

চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে সেকায়েপ প্রকল্পের আওতাধীন অতিরিক্ত শ্রেণি শিক্ষকরা (এসিটি) টানা কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন। একই দাবিতে আজ বুধবারও জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে প্রতীকী অনশন কর্মসূচি পালন করছেন তারা। এর আগে, গত রবিবার থেকে প্রেস ক্লাবের সামনে আন্দোলনে নেমেছেন তারা। প্রথম দু'দিন অবস্থান কর্মসূচি পালনের পর গতকাল মঙ্গলবার থেকে প্রতীকী অনশন কর্মসূচি পালন করছেন এসব শিক্ষকরা। আন্দোলনে অংশ নেয়া শিক্ষকরা জানান, দারিদ্র্যপীড়িত ও দুর্গম এলাকায় মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার মানোন্নয়ন, শিক্ষার্থী ঝরে পড়া কমাতে ২০১৫ সালে ইংরেজি, গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ে নিয়োগ দেয়া হয় ৫ হাজার ২০০ শিক্ষক। চাকরির বিজ্ঞপ্তিতে মডেল শিক্ষক হিসেবেই আখ্যা দেয়া হয়েছিল এ শিক্ষকদের (এসিটি)। প্রকল্প শেষে এসিটিদের এমপিও সিস্টেমে অন্তর্ভুক্তিসহ যাবতীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দেয়া হয়েছিল। কিন্তু প্রকল্পটি শেষ হওয়ার পর তাদের স্থায়ীকরণের মৌখিক আশ্বাস মিললেও দৃশ্যমান পদক্ষেপ পরিলক্ষিত হচ্ছে না। এসিটি শিক্ষকরা বলছেন, সেকায়েপ প্রজেক্টের এসব অতিরিক্ত শিক্ষককে পরবর্তী সমন্বিত প্রকল্পে রাখার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ করা হয়েছিল। তাই এসব এসিটি শিক্ষকদের স্ব-স্ব প্রতিষ্ঠানে ক্লাস চালিয়ে যাওয়ার আশ্বাস দিয়েছিলেন প্রকল্প পরিচালক। কিন্তু মাসের পর মাস বিনা বেতনে পাঠদানের পর অতিরিক্ত শ্রেণি শিক্ষকরা আজ ক্লান্ত। এখন তারা ক্লাস ছেড়ে রাজপথের আন্দোলনে নেমেছেন। প্রকল্প শেষ হওয়ার পর চাকরি স্থায়ী না হওয়ায় এই পাঁচ হাজারের বেশি মডেল শিক্ষক এখন ঝরে যাওয়ার শঙ্কায়। বাংলাদেশ এসিটি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি কৌশিক চন্দ্র বর্মন বলেছেন, আমাদের চাকরি স্থায়ী করার লিখিত নোটিশ পেলেই কেবল আমরা শ্রেণিকক্ষে ফিরে যাব। অন্যথায় আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে।





আরো খবর