শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৭ শাওয়াল, ১৪৪৫ | ০৪:০৮ অপরাহ্ন (GMT)
ব্রেকিং নিউজ :
X
শিরোনাম :
  • নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা রাষ্ট্রপতিকে দিয়েছে আ.লীগ: কাদের
  • ইসি নয়, নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে হার্ডলাইনে যাবে বিএনপি


সোমবার, ২০ নভেম্বর ২০১৭ ০৪:৩৪:৩৭ অপরাহ্ন Zoom In Zoom Out No icon

ছাত্রলীগ নেতার ঘুষিতে রক্তাক্ত পুলিশ সদস্য

পাবনার সাঁথিয়া উপজেলায় প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা চলাকালে পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢুকতে না দেওয়ায় পুলিশের এক সদস্যকে কিল-ঘুষি মেরে রক্তাক্ত করেছেন ছাত্রলীগের আরমান হোসেন ওরফে মানিক (২২) নামে একনেতা। পরে আরমানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার উপজেলার সোনাতলা উচ্চবিদ্যালয় পরীক্ষাকেন্দ্রে এ ঘটনাটি ঘটে। আরমান নাগডেমড়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। তার বড় ভাই হারুন-অর রশীদ নাগডেমড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, আজ নাগডেমড়া ইউনিয়নের সোনাতলা উচ্চবিদ্যালয়ে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা চলছিল। পরীক্ষা শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ পরেই আরমান পরীক্ষাকেন্দ্রের ভেতরের রাস্তা দিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় পরীক্ষাকেন্দ্রের দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবল শফিকুল ইসলাম তাকে বাধা দেন। এ নিয়ে দুজনের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে আরমান কনস্টেবল শফিককে কিল-ঘুষি মেরে দ্রুত পালিয়ে যান। পরে শফিককে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে সাঁথিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনার সংবাদ পেয়ে বেড়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিয়া মোহাম্মদ আশিস বিন হাছান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ ঘটনার ব্যাপারে আরমানের বড় ভাই হারুন-অর রশীদকে পুলিশের পক্ষ থেকে চাপ দেয়া হলে তিনি আরমানকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেন। পুলিশ আরমানকে গ্রেফতার করে সাঁথিয়া থানায় নিয়ে যায়। আরমানের বড় ভাই হারুন-অর রশীদ বলেন, ‘আরমান অন্যায় করেছে। তাই আমি তাকে পুলিশের হাতে তুলে দিতে সহায়তা করেছি।’ বেড়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিয়া মোহাম্মদ আশিস বিন হাছান বলেন, ‘আরমানকে গ্রেফতারে তার ভাই আমাদের সহায়তা করেছেন। এ ঘটনায় এএসআই মাহবুব হোসেন বাদী হয়ে আরমানের বিরুদ্ধে সাঁথিয়া থানায় মামলা করেছেন





আরো খবর