প্রকাশিতঃ বৃহস্পতিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ ১০:৩৩:৪৮ অপরাহ্ন
নতুন বছর থেকে আইপিওর ক্ষেত্রে লটারি পদ্ধতি উঠে যাচ্ছে। এখন থেকে আইপিওতে যিনিই আবেদন করবেন, তিনিই শেয়ার পাবেন।
তবে এক্ষেত্রে কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। প্রত্যেক বিনিয়োগকারীর বাজারমূল্যে ন্যূনতম ২০ হাজার টাকা তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে তথা সেকেন্ডারি মার্কেটে বিনিয়োগ থাকতে হবে। এর অর্থ হল আবেদনকারীকে সেকেন্ডারি মার্কেটে ২০ হাজার টাকা বিনিয়োগ থাকতে হবে।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) বৃহস্পতিবার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নতুন বছরের ১ এপ্রিল থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে।
বিএসইসি এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, আইপিওতে বিদ্যমান লটারির পরিবর্তে আনুপাতিক হারে শেয়ার বরাদ্দ দেয়া হবে। সে ক্ষেত্রে আইপিও আবেদনের ক্ষেত্রে একজন বিনিয়োগকারীকে ন্যূনতম ১০ হাজার টাকা বা তার গুণিতক পরিমাণ অর্থ জমা দিতে হবে।
সভায় বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে আইপিও অনুমোদন প্রক্রিয়ার সময় কমিয়ে আনতে বিডিং ও প্রসপেক্টাস প্রকাশের আলাদা আলাদা সম্মতিপত্রের পরিবর্তে একসঙ্গে সম্মতিপত্র দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি।