রোববার, ১৯ মে ২০২৪, ০১:২৪

প্রকাশিতঃ বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০১৯ ০২:৪০:৫৬ অপরাহ্ন

অস্বস্তিকর ভ্যাপসা গরম আসছে

চৈত্রের শেষে কালবৈশাখীর দাপটের সঙ্গে বজ্রঝড় ও শিলা বৃষ্টি ছিল। এখন তাপমাত্রা বাড়ছে। আরও কয়েকদিন তা অব্যাহত থাকবে। বাতাসে জলীয়বাষ্প বেশি থাকায় অনুভূত হচ্ছে অস্বস্তির গরম। শুক্রবারের পর দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বয়ে যেতে পারে তাপপ্রবাহ। মঙ্গলবার চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ ৩৫.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। ঢাকা, রাজশাহী ও খুলনার অনেক এলাকায় তাপমাত্রা ছিল ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে। তবে রাজশাহী, রংপুর ও সিলেটে ঝড়-বৃষ্টি হয়েছে। বুধবারের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে- রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়বে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। আবহাওয়াবিদ আফতাব উদ্দিন বলেন, চৈত্রের শেষে কালবৈশাখীর দাপটের সঙ্গে বজ্রঝড় ও শিলা বৃষ্টি ছিল। এখন তাপমাত্রা বাড়ছে। আরও কয়েকদিন তা অব্যাহত থাকবে। বাতাসে জলীয়বাষ্প বেশি থাকায় ভ্যাপসা গরমে অস্বস্তি রয়েছে জনজীবনে। তিনি বলেন, ১৮ থেকে ২০ এপ্রিলের মধ্যে বয়ে যেতে পারে তাপপ্রবাহ। চলতি মাসের শেষ দিকে ফের কালবৈশাখীর দাপট থাকবে; সাগরে নিম্নচাপেরও শঙ্কা রয়েছে। থার্মোমিটারের পারদ চড়তে চড়তে যদি ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ওঠে, আবহাওয়াবিদরা তাকে মৃদু তাপপ্রবাহ বলেন। উষ্ণতা বেড়ে ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তাকে বলা হয় মাঝারি তাপপ্রবাহ। আর তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়ে গেলে তাকে তীব্র তাপপ্রবাহ হিসেবে বিবেচনা করে আবহাওয়া অফিস। এপ্রিলের দীর্ঘমেয়াদী আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এ মাসে সাগরে এক থেকে দুটি নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর মধ্যে একটি নিতে পারে ঘূর্ণিঝড়ের রূপ।
43A Railway Pde Lakemba, NSW 2195
email: editor@amardesh24.com
Copyright © 2016. Allright Reserved amardesh24.com