বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৮ রমজান, ১৪৪৫ | ০৩:০৩ অপরাহ্ন (GMT)
ব্রেকিং নিউজ :
X
শিরোনাম :
  • নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা রাষ্ট্রপতিকে দিয়েছে আ.লীগ: কাদের
  • ইসি নয়, নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে হার্ডলাইনে যাবে বিএনপি


শনিবার, ১৬ মার্চ ২০১৯ ০৫:৫৫:৩১ পূর্বাহ্ন Zoom In Zoom Out No icon

স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখার টিপস

স্বাস্থ্যকর ডায়েট অনুসরণ করুন। যদি আপনার ওজন অতিরিক্ত বেড়ে যায় বা মোটা হয়ে যান, তবে ওজন হ্রাসের জন্য খাবারের পরিমাণ এমনভাবে হ্রাস করুন যাতে ৫০০ ক্যালোরির বেশি অর্জন না হয়। একসঙ্গে একাধিক বিষয় পরিবর্তন করার পরিবর্তে ছোট ছোট পরিবর্তনের দিকে মনোযোগী হোন। যেমন, যদি আপনার ব্যায়ামের অভ্যাস না থাকে তবে দৈনিক সকালে ২০ মিনিট হাঁটার মধ্য দিয়ে ব্যায়াম শুরু করুন। তারপর জগিং, সাইক্লিং ইত্যাদি অন্যান্য হালকা ব্যায়ামগুলোর দিকে এগিয়ে যান। ফল এবং সবজির সঙ্গে আলু চিপস বা কুকিসের মতো উচ্চ ক্যালরি সমৃদ্ধ খাবার বাদ দেওয়ার চেষ্টা করুন। এটি আপনাকে কেবল স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখতে সাহায্য করবে- তা নয় বরং সঠিক পুষ্টিও সরবরাহ করবে। খাবারে আরো ফাইবার পেতে সেরিয়াল চূর্ণ, শিম, সবজি এবং ফল খাওয়ার চেষ্টা করুন। ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার আপনার খিদে মেটাবে অথচ ক্যালোরি পাবেন কম। কম ক্যালোরি রয়েছে এমন খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। কম চর্বিযুক্ত দুধ, কম চর্বিযুক্ত পনির খান এবং মাখন বা ঘি-এর পরিবর্তে সরিষার তেল বা জলপাই তেল ব্যবহার করুন। এমন স্ন্যাকস বাছাই করুন যা পুষ্টিকর। সঙ্গে নিতে পারেন তাজা ফলের একটি টুকরো, কাঁচা সবজি কিংবা কম চর্বিযুক্ত দই। খিদে পেলে গো গ্রাসে না খেয়ে ধীরে ধীরে খান যাতে খাবারটি উপভোগ করতে পারেন। নিয়মিত শারীরিক কর্মকাণ্ড আপনার ক্যালোরি খরচ করবে এবং পেশি গঠনে সহায়তা করবে। এতে আপনি যেমন স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবেন তেমনি শরীরের ওজন কমবে। শারীরিকভাবে নিষ্ক্রিয় থাকার সময় সংক্ষেপ করুন। টিভি দেখার সময়, কম্পিউটারে চ্যাট করা বা ভিডিও গেম খেলার সময় সংক্ষিপ্ত করুন। বিনোদনের জন্য টেলিভিশনের পর্দার সামনে দুই ঘণ্টার বেশি থাকবেন না। সোডা ও চিনিযুক্ত পানীয় যেমন প্যাকেটজাত জুস এবং স্পোর্টস পানীয়গুলো শরীরের ওজন বৃদ্ধি করে। তাই এসব পানীয় ত্যাগ করা ভালো। সোডার পরিবর্তে পানি বা কম চর্বিযুক্ত দুধ পান করুন। ব্রেকফাস্টের মধ্য দিয়ে শরীরের বিপাক ক্রিয়া শুরু হয়। এ ছাড়া এটি দিনের বেশিরভাগ শক্তি প্রদান করে। ব্রেকফাস্ট এড়িয়ে গেলে মধ্যাহ্ন ভোজে বেশি ক্ষুধার্ত হয়ে পড়তে হয়। ফলে এ সময় বেশি খাবার খাওয়া হয়ে যায়। একসঙ্গে বেশি খাওয়া মানেই স্বাস্থ্যের জন্য তা ক্ষতিকর।





আরো খবর