শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল, ১৪৪৫ | ০৪:৪৫ অপরাহ্ন (GMT)
ব্রেকিং নিউজ :
X
শিরোনাম :
  • নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা রাষ্ট্রপতিকে দিয়েছে আ.লীগ: কাদের
  • ইসি নয়, নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে হার্ডলাইনে যাবে বিএনপি


শুক্রবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০১৯ ০১:৩৯:৩০ অপরাহ্ন Zoom In Zoom Out No icon

খাওয়ার সময় শিশুর হাতে মোবাইল দেবেন না: ব্রিটিশ চিকিৎসক দল

তথ্যপ্রযুক্তির যুগে যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম মোবাইল ফোন। মোবাইল ফোন শুধু যোগাযোগের মাধ্যম নয়, এই মোবাইল ফোন বিনোদনের মাধ্যম্ও বটে। কারণ এই মোবাইল ফোন দিয়ে ইন্টারনেট চালানো, গান শোনা ও ভিডিও দেখা যায়। তাই অনেক বাবা-মা শিশুকে মোবাইল হাতে দিয়ে খাবার খাওয়ান বা কান্না থামান। খাওয়ার সময় শিশুর হাতে মোবাইল ফোন ও যে কেনো ধরনের স্ক্রিন ব্যবহারে বারণ করছেন ব্রিটিশ চিকিৎসকরা। ব্রিটিশ চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, খাবার ও ঘুমের সময় মোবাইল দূরে রাখুন। খাওয়া ও ঘুমের সময় মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করেছেন যুক্তরাজ্যের শীর্ষ চারজন প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা। তাই ব্রিটেনের চিকিৎসা কর্মকর্তারা শিশু-কিশোরদের মোবাইল ফোন থেকে নিরাপদ দূরত্বে রাখার জন্য কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। সম্প্রতি এই বিষয়টি জানা গেছে, কোনো ব্যক্তির ক্ষতি হওয়া বা আত্মহত্যা থেকে রক্ষা পেতেই ইন্সটাগ্রামের সঙ্গে ব্রিটেনের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ম্যাট হ্যানকক আলোচনায় বসবেন এমন খবর প্রকাশের পর মোবাইল ফোনে তথ্য জানা যায়। মলি রাসেল নামে এক কিশোরের আত্মহত্যার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ওই কিশোরের বাবার অভিযোগের ভিত্তিতে আলোচনা করা হবে বলে জানা যাচ্ছে। ফেসবুকের মালিকানাধীন ইন্সটাগ্রাম রাসেলকে হত্যার সহযোগিতা করেছে বলে দাবি করে তার বাবা। আসুন জেনে নেই শিশুদের নিরাপদ রাখতে কী করা যেতে পারে। ১. খাওয়ার সময় শিশুর হাতে মোবাইল দেবেন না। এ সময় বাবা-মা বাড়ির সঙ্গে কথা বলে ভালো সময় কাটাতে পারে। ২. ঘুমানোর আগে ও পরে মোবাইল ফোন বিছানায় রাখবেন না। দূরে সরিয়ে রাখুন। ৩. রাস্তা পারাপারের সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার করবেন না। ৪. শিশুরা যাতে বেশি সময় স্ক্রিনে চোখ না রাখে সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। ৫. আপনি আপনার কাজের বাইরে শিশুকে সময় দিন। শিশুর জন্য নিজের মতো করে সময় বের করুন। ৬. শিশুরা অনেক সময় খেয়াল করলে দেখবেন পর্দার সঙ্গে আপনার শিশুর রাগ ও বিষণ্ণতা মিলে যায়। এসব ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। ৭. ইন্টারনেট ব্যবহারকারী শিশুদের মধ্যে অনেক সময় রাগ ও আত্মহত্যার প্রবণতা দেখা দিতে পারে। তাই এসব বিষয়ে খেয়াল করতে হবে।





আরো খবর