শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১১ শাওয়াল, ১৪৪৫ | ০৬:৪০ পূর্বাহ্ন (GMT)
ব্রেকিং নিউজ :
X
শিরোনাম :
  • নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা রাষ্ট্রপতিকে দিয়েছে আ.লীগ: কাদের
  • ইসি নয়, নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে হার্ডলাইনে যাবে বিএনপি


শনিবার, ২১ এপ্রিল ২০১৮ ০২:৫০:১৩ অপরাহ্ন Zoom In Zoom Out No icon

কক্সবাজারে ঘূর্ণিঝড় অফিস চলে নৈশপ্রহরী দিয়ে

সামনে দূর্যোগ মৌসুম। কিন্তু কর্মকর্তা শুণ্য ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সি পি পি) মহেশখালী অফিস। সরেজমিন শনিবার বেলা ১১টার সময় মহেশখালী উপজেলার ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) অফিসে গিয়ে দেখা যায়, অফিসে- অফিসার, অপারেটর, পিওন এবং নৈশ প্রহরীসহ ৪জন কর্মকর্তা কর্মচারী থাকার কথা থাকলেও আছে নমাত্র মাত্র ১ জন, নৈশপ্রহরী। তাকে দিয়েই চলছে মহেশখালীর ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) অফিস। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দীর্ঘদিন যাবৎ ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) অফিসটি কর্মকর্তা শূন্য। সামনে দূর্যোগকালীন মৌসুম- মানুষের জান-মালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে দুর্যোগের আগাম খবর দিয়ে থাকে অত্র অফিসটি। মহেশখালী উপজেলার বৃহত্তর সাবেক গোরকঘাটা ইউপির চেয়ারম্যান শামশুল আলম জানান, মহেশখালী দুর্যোগপূর্ণ এলাকা। মানুষের জান-মালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে অত্র অফিসের মাধ্যমে প্রচারিত খবরা-খবর। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় যে, দুর্যোগকালীন সময়ে সিপিপি অফিসে কর্মকর্তা শূন্য। অত্র অফিসের নৈশ প্রহরীর দায়িত্বে থাকা ললিত কুমার দে জানান, তিনি ১৯৯১ সাল থেকে এখানে কর্মরত। ওই সময় থেকে সরকারি সম্পদ রক্ষায় দিনে ও রাতে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন তিনি। মহেশখালী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে মোট ৯৬টি ভলানটিয়ার /সেচ্ছাসেবক টিম রয়েছে বলে জানা গেছে। দুর্যোগকালীন সময়ে জনসাধারণের মাঝে দুর্যোগের খবর পৌঁছে দিতে তারা মানবতার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন বলে জানান অনেকেই।





আরো খবর