রোববার সকাল পৌনে ৭টায় শরীয়তপুরের জাজিরার নাওডোবা প্রান্তের ৪০ ও ৪১ নম্বর পিলারের ওপর এই সুপার স্ট্রাকচার বসানো হয়। প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্প্যানের পর চতুর্থ স্প্যানটি বসানোর কারণে ৬০০ মিটার দৃশ্যমান হল পদ্মা সেতু।
পদ্মা সেতু প্রকল্পের সার্ভেয়ার (সিএসসি) মীর ফারুক হোসেন এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এরআগে শনিবার সকাল ৯টার দিকে মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ের মাওয়ার কুমারভোগ কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড থেকে তিন হাজার ৬০০ টন ধারণ ক্ষমতার ‘তিয়ান ই’ ক্রেনের মাধ্যমে স্প্যানটি নেয়ার কাজ শুরু হয়।
৩৭, ৩৮, ৩৯, ৪০ নম্বর পিলারে তিনটি স্প্যান বসানোর মাধ্যমে ৪৫০ মিটার কাঠামো দৃশ্যমান হয়েছে। চতুর্থ স্প্যানটি বসার পর ৬০০ মিটার এবার দৃশ্যমান হল।
১৫০ মিটার দৈর্ঘ্য ও তিন হাজার ১৪০ টন ওজনের স্প্যানটি প্রায় ৬ কিলোমিটার দূরে নিয়ে যাওয়া হয়। সরিয়ে নেয়া হয় পিলারের পাইল স্থাপনের জন্য চ্যানেলে থাকা ফ্লোটিং ক্রেনগুলো।
২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর ৩৭ ও ৩৮ নম্বর পিলারের মধ্যে প্রথম স্প্যান, ২০১৮ সালের ২৮ জানুয়ারি ৩৮ ও ৩৯ নম্বর পিলারের মধ্যে দ্বিতীয় স্প্যান ও গত ১১ মার্চ ৩৯ ও ৪০ নম্বর পিলারের মধ্যে তৃতীয় স্প্যানটি বসানো হয়।