বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৮ রমজান, ১৪৪৫ | ১১:৩১ অপরাহ্ন (GMT)
ব্রেকিং নিউজ :
X
শিরোনাম :
  • নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা রাষ্ট্রপতিকে দিয়েছে আ.লীগ: কাদের
  • ইসি নয়, নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে হার্ডলাইনে যাবে বিএনপি


সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ০২:৫৬:০৬ অপরাহ্ন Zoom In Zoom Out No icon

অবৈধ সম্পদ অর্জন: ফরিদপুরের সেই পুলিশ সুপারকে স্ত্রীসহ দুদকে তলব

ঢাকা: ফরিদপুরের সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) সুভাষ চন্দ্র সাহা ও তার স্ত্রী রীনা চৌধুরীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সাড়ে আট কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় আগামী ১৩ ডিসেম্বর তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। দুদকের জনসংযোগ বিভাগ সূত্রে এতথ্য জানা গেছে। সূত্র জানায়, দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয় থেকে তাদের তলব করা হয়। মামলার বাদী দুদকের সহকারী পরিচালক মো. আবদুল ওয়াদুদ স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ দম্পতিকে আগামী ১৩ ডিসেম্বর হাজির হতে বলা হয়েছে। নোটিশে এসপি ও তার স্ত্রীকে তাদের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির মালিকানা সংক্রান্ত দলিল, ব্যাংক হিসাবের শুরু থেকে হালনাগাদ বিবরণী, দায়-দেনা ও আয়ের উৎস সংক্রান্ত কাগজসহ সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্র সঙ্গে আনতে বলা হয়েছে। সুভাষ চন্দ্র বর্তমানে পুলিশ সদর দফতরে সংযুক্ত আছেন বলে জানা গেছে। গত ২৪ অক্টোবর ওয়ান ব্যাংকে ১৯টি এফডিআরের বিপরীতে সাড়ে আট কোটি টাকা পাওয়ায় সুভাষ ও রীনার বিরুদ্ধে মামলা করেছিল দুদক। এর আগে ১১ সেপ্টেম্বর তাদের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলার অনুমোদন দিয়েছিল কমিশন। মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, দুদকের অনুসন্ধানে ফরিদপুরের পুলিশ সুপার সুভাষ চন্দ্র সাহা ও তার স্ত্রী রীনা চৌধুরীর যৌথ নামে আট কোটি ৩৬ লাখ ১৩ হাজার ৩৬৭ টাকার এফডিআর পাওয়া যায়। যা ওয়ান ব্যাংকের রাজধানীর বংশাল ও এলিফ্যান্ট রোড শাখা এবং যশোরের ওয়ান ব্যাংক শাখায় গচ্ছিত ছিল। কিন্তু পুলিশ সুপার ওই অর্থের তথ্য দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণী এবং আয়কর নথিতে উপস্থাপন না করে গোপন রেখেছেন। দুদকের অনুসন্ধানেও ওই আয়ের যথাযথ উৎস খুঁজে পাওয়া যায়নি। গচ্ছিত টাকার মধ্যে ওয়ান ব্যাংকের বংশাল শাখার ৬টি এফডিআরে দুই কোটি ৮১ লাখ ১৪ হাজার ৪৬৭, এলিফ্যান্ট রোড শাখায় একটি এফডিআরে ২১ লাখ ৪৪ হাজার ৪২ এবং যশোরের ওয়ান ব্যাংক শাখায় ১২টি এফডিআরে পাঁচ কোটি ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ৮৫৮ টাকা পাওয়া যায়।





আরো খবর